31.8 C
Sherpur
সোমবার, অক্টোবর ২, ২০২৩

রুশ জ্বালানি তেল আমদানি ৩৩ গুণ বাড়িয়েছে ভারত

বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানিকারক...

বাড়ছে আবারো গ্যাসের দাম

সাত মাসের মাথায় আবারো গ্যাসের দাম বাড়ানোর...

সংসদ উপনেতা হিসেবে মন্ত্রীর পদমর্যাদায় মতিয়া চৌধুরী

গত ১২ জানুয়ারি রাতে সংসদ ভবনে আওয়ামী...

ঈদকে সামনে রেখে কক্সবাজারে ৫০ শতাংশ হোটেল আগাম বুকিং

প্রধান প্রধান খবরঈদকে সামনে রেখে কক্সবাজারে ৫০ শতাংশ হোটেল আগাম বুকিং
- Advertisement -
- Advertisement -

আগামী ২ মে বা ৩ মে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হতে পারে। আসন্ন এই ঈদকে সামনে রেখে পর্যটন নগরী কক্সবাজারের অধিকাংশ হোটেল, মোটেল-কটেজ ও রেস্টুরেন্টগুলো মেরামত ও সাজসজ্জার প্রস্তুতির কাজ প্রায়ই শেষ।

এদিকে ঈদের ১০ দিন আগেই কক্সবাজারে হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউসের প্রায় ৫০ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার হোটেল মোটেল গেস্ট হাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ও সৈকতের ব্যবসীয় সমিতি । তবে কটেজ ও ফ্ল্যাট ব্যবসায়ীরা আগাম কক্ষ বুকিং দিচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। তাছাড়া রমজানের শুরু থেকে কক্সবাজারে পর্যটক নেই বলে চলে। একইভাবে পর্যটন জোনের সব ধরনের রেস্টুরেন্টও  প্রায় ক্রেতাশূন্য থাকে। তাই অনেক রেস্টুরেন্ট বন্ধ রাখা হয়।
হোটেল মোটেল গেস্ট হাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহ বলেন, রমজানের শুরুতেই পর্যটক না থাকায় বহু হোটেল-কটেজে কর্মচারী ছাঁটাই করেছে। এতে পুরো রমজান ও ঈদে পরিবার-পরিজন নিয়ে বেশ কষ্টে দিন পার করতে হচ্ছে তাদের।
সৈকতের লাবণী পয়েন্ট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাবিব উল্লাহ বলেন, রমজানের পর্যটক না থাকায় বেচাকেনা হয় না। তাই দোকান বন্ধ রাখা রয়েছে। তবে ঈদের পরে ব্যবসার জন্য নতুন করে মালামাল ওঠানোসহ সব রকমের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
কক্সবাজার ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের (টুয়াক) সভাপতি আনোয়ার কামাল বলেন, পুরো রমজান মাস পর্যটক না থাকায় পর্যটন ব্যবসায়ীদের ব্যবসার মন্দ চলছে। তবে আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে লাখেরও বেশি পর্যটক সমাগম হবে বলে আশা করছেন তিনি। তাছাড়া সম্প্রতি হোটেল-মোটেলেও প্রায় অর্ধেক শতাংশ কক্ষ ঈদের ১০ দিন আগেই বুকিং হয়েছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, প্রতি বছরই রমজান মাসে পর্যটকশূন্য থাকার সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউসের সাজসজ্জারসহ সব ধরনের মেরামতে কাজ হয়ে থাকে। সম্প্রতি সাজসজ্জার প্রস্তুতির কাজ প্রায় শেষ।  ইতোমধ্যেই হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউসে প্রায় ৫০ শতাংশের বেশি কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে। ঈদের আগের দিনগুলোতে বাকি কক্ষগুলোও বুকিং হতে পারে।
রমজানের কারণে শুধু হোটেল-রেস্টুরেন্ট নয় পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসাগুলোও বন্ধ রয়েছে। বিশেষ করে সৈকত এলাকার ঝিনুক, আচার, মাছ ফ্রাই ও কাপড়ের দোকানগুলো ৯০ শতাংশ বন্ধ রাখা হয়।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার জিললুর রহমান জানান, রমজানে পর্যটকের উপস্থিতি কম হলেও ঈদের ছুটিতে পর্যটকের সমাগম ঘটবে। তাই পর্যটকের সেবা নিশ্চিত করতে এবং শৃঙ্খলা রক্ষায় আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
- Advertisement -
spot_img

অন্যান্য সংবাদ সমূহ

Check out other tags:

জনপ্রিয় সংবাদ স্মূহঃ