- Advertisement -
- Advertisement -
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার নির্বিঘ্ন করতে ৫টি ফেরি ঘাট সচল রাখার পাশাপাশি চলবে ২১টি ফেরি ও ২১টি লঞ্চ।
এছাড়া ঈদের আগে ও পরে ঘরমুখো ও ঢাকামুখি যাত্রীদের সুবিধার্থে ৭ দিন বন্ধ থাকবে অপচনশীল পন্যবাহি ট্রাক পারাপার।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে ঈদ উপলক্ষে ঘাটের সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনা ও যাত্রীসাধারনের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করার লক্ষে সংশ্লিষ্টদের সমন্ময় সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
এদিকে মাওয়া ও কাউরাকান্দি নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যবত হওয়ায় ঈদে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের অতিরিক্ত যাত্রী ও যানবাহনে চাপ বাড়বে বলে ধারনা করছেন প্রশাসনসহ ঘাট সংশ্লিষ্টরা। ফলে যাত্রী হয়রানি ও দূর্ভোগ কমাতে বিআইডব্লিউটিসিসহ স্থানীয় প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে আন্তরিক হবার পরামর্শ দেন সাংসদ কাজী কেরামত আলীসহ অন্যরা।
অপরদিকে রাতে যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তার জন্য ঈদের ৩দিন আগে থেকে লঞ্চ ও ফেরি ঘাট এবং বাংলাদেশ হ্যাচারী পর্যন্ত লাইটিং ও টয়লেটের ব্যবস্থা করবে বিআইডব্লিউটিএ। এবং যাত্রী হয়রানি, ভাড়া মনিটরিংয়ের পাশাপাশি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত করবে প্রশাসন। এছাড়া যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষে ঘাট এলাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থান গুলোতে পর্যাপ্ত সংখ্যক আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবে সভায় জানানো হয়।
ঈদে ঘাটে যাতায়াতের জন্য ছোট গাড়ি গুলোকে মহাসড়কের বিকল্প সড়ক হিসাবে দৌলতদিয়া বাজার টু মাল্লাপট্টি রাস্তা ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়।
সভায় জেলা প্রশাসক অাবু কায়সার খান এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, রাজবাড়ী-১ আসনের এমপি কাজী কেরামত আলী।
অন্যানের মধ্যে গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আজিজুল হক খান, পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম মন্ডল, গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি স্বপন কুমার মজুমদারসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
জেলা বাস মালিক গ্রুপের সাধানে সম্পাদক মোঃ মুরাদ হাসান বলেন, বাস ভাড়া সমন্ময় করে নেয়া হবে। পূর্বের মত ঈদের আগেই ভাড়ার চার্ট টানানো হবে।
- Advertisement -